ঝিনাইদহ SECRETS

ঝিনাইদহ Secrets

ঝিনাইদহ Secrets

Blog Article

প্রথম পাতা জেলা সম্পর্কিত জেলা পরিচিতি

এই উপজেলার উত্তরে হরিণাকুণ্ডু উপজেলা ও শৈলকুপা উপজেলা, দক্ষিণে কালীগঞ্জ উপজেলা ও শালিখা উপজেলা, পূর্বে মাগুরা সদর উপজেলা, পশ্চিমে কোটচাঁদপুর উপজেলা ও চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলা।

লেখাগুলো ক্রিয়েটিভ কমন্স অ্যাট্রিবিউশন/শেয়ার-আলাইক লাইসেন্সের আওতাভুক্ত; এর সাথে বাড়তি শর্ত প্রযোজ্য হতে পারে। এই সাইট ব্যবহার করার মাধ্যমে আপনি এর ব্যবহারের শর্তাবলী ও গোপনীয়তা নীতির সাথে সম্মত হচ্ছেন। উইকিপিডিয়া® একটি অলাভজনক সংস্থা, যা উইকিমিডিয়া ফাউন্ডেশনের একটি নিবন্ধিত ট্রেডমার্ক।

বিএনপি নেতার বিরুদ্ধে শিক্ষককে মারধর ও জমি দখলের চেষ্টার অভিযোগ

৩ প্র/না জাকের পার্টি মোঃ আকরাম-উদ-দৌলা ২৯৪ ০.২ -১.৩ কমিউনিস্ট পার্টি মোঃ রাজিবুল হাসান ১০৪ ০.১ ০.০ স্বতন্ত্র জেড এম আখতারুজ্জামান ১০৩ ০.১ প্র/না সংখ্যাগরিষ্ঠতা ৬,৫৯১ ৪.৩ -৯.৩ ভোটার উপস্থিতি ১,৫৩,৩৪০ ৮৭.৬ +১৫.৮ বিএনপি নির্বাচনী এলাকা ধরে রাখে

(পূর্ববর্তী বছরের অনিষ্পত্তিকৃত মামলাসহ) ২০২২ সালে ১৪৪ ধারায় দায়েরকৃত মামলার সংখ্যা-৮৩২+৭২৮=১,৫৬০টি

ঝিনাইদহের অর্থনীতি সাধারণত কৃষির উপর নির্ভর্শীল। ৬৬.৫০% বাড়িতে নানা ধরনের ফসল ফলিয়ে থাকেন। তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো ধান, পাট, আখ, গম, শাকসবজি,মসলা, ডাল। এছাড়াও ফলমুলের মধ্যে রয়েছে আম, পেয়ারা, কাঁঠাল, কলা, লিচু, নারকেল, খেজুর, তাল ইত্যাদি। এছাড়াও অন্যান্য খাত যেমন প্রবাসী, সরকারী চাকুরীজীবী, গার্মেন্টস কর্মীরাও এখানকার অর্থনীতিতে অনেক অবদান রাখছে।[১]

ডিফেন্ডার আনোয়ার আলিকে নিষেধাজ্ঞা দিলো ভারত

বাংলাদেশের ৬ষ্ঠ জনশুমারি ও গৃহগণনা-২০২২ অনুযায়ী, ঝিনাইদহ জেলার জনসংখ্যা হল ২০,০৫,৮৪৯ জন। জনসংখ্যার ঘনত্ব হল ১,০২১ জন/বর্গ কিমি। পুরুষ হল জনসংখ্যার ৫০.

৫ প্র/না কমিউনিস্ট পার্টি আলমগীর হোসেন ২১৪ ০.১ ০.০ সংখ্যাগরিষ্ঠতা ৩৪৬ ০.২ -৪.১ ভোটার উপস্থিতি ১,৮৬,১৪৫ ৮৫.৫ -২.১ বিএনপি থেকে আওয়ামী লীগ অর্জন করে

১ কালীগঞ্জ উপজেলা ২ কোটচাঁদপুর উপজেলা ৩ ঝিনাইদহ সদর উপজেলা ৪ মহেশপুর উপজেলা ৫ শৈলকুপা উপজেলা ৬ হরিণাকুন্ডু উপজেলা ৭ তথ্যসূত্র সূচিপত্র টগল করুন ঝিনাইদহ জেলার ইউনিয়ন পরিষদসমূহ

আইনুদ্দীন আল আজাদ (ইসলামী সঙ্গীত শিল্পী, সুরকার ও গীতিকার।)

ঝিনাইদহে শিক্ষার্থী-পুলিশ সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধসহ আহত ৬০

হিজলী গ্রাম এক সময় ছিল সন্ত্রাসীদের আখড়া। এখানে বসবাসরত মানুষের সঙ্গে উন্নয়নের স্রোতধারার সম্পৃক্ততা ছিল না বললেই চলে। বর্তমান সরকারের ব্যাপক অবকাঠামোগত উন্নয়ন এবং ডিজিটাল here বাংলাদেশের ছোয়ায় এই ভীতি, কুসংস্কার এবং অন্ধকারাচ্ছন্ন জনপদ আলোর মুখ দেখলেও এখানকার মানুষ  অপরাধপ্রবণ, শিক্ষাগ্রহণে অনাগ্রহী এবং প্রচলিত কৃষি নির্ভর সমাজ ব্যবস্থার যাপিত জীবনে অভ্যস্ত। আত্মহত্যার প্রবণতা, মাদকাসক্ত, স্মার্ট ফোনের যথেচ্ছাচার অপপ্রয়োগসহ সুদে কারবারি মরণ ফাদে পড়ে হাঁফিয়ে ওঠে এখানকার জনজীবন। সরাসরি বাস ট্রেন যোগাযোগের নেই কোন ব্যবস্থা। স্মার্ট ভিলেজ করার পর জীবন যাত্রার মান উন্নয়নসহ আমূল পরিবর্তন ঘটেছে এই হিজলী গ্রামবাসীর।

Report this page